পেঁয়াজ ঠিকঠাক সংরক্ষণ করতে পারলে এ নিয়ে সমস্যা হতো না, কিন্তু সে উপায় এখনও সেভাবে গড়ে ওঠেনি বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
এ সময়ে তিনি বলেন,
‘যেকোনো উৎস থেকে যে কেউ পেঁয়াজ আমদানি করতে চাইলে তাদের তাৎক্ষণিকভাবে অনুমোদন দেয়া হবে।’
পেঁয়াজের চাষীরাও গতবার দাম পায়নি বলে এবার তারা কম উৎপাদন করেছে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন,
‘বাজার ঠিক রাখতে আমদানির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। আমদানি বাড়াতে পারলে ভালো হতো কিন্তু ভারত শুল্ক বাড়িয়ে দেওয়ায় আমদানি বেশি করা সম্ভব হচ্ছে না।
তবে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষ হচ্ছে, যা পাওয়া যাবে অক্টোবরের শেষে বা নভেম্বরের শুরুতে।
প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারতের উচিত বাংলাদেশের জন্য ছাড় দেয়া উল্লেখ করে তিনি বলেন,
‘এ ব্যাপারে তাদের অনুরোধ করা হলে তারা বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে।’
ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘বিকল্প উৎস হিসেবে মিশর, তুরস্ক থেকে পেঁয়াজের আমদানি করতে হবে বলে মনে হচ্ছে।
এ ব্যাপারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নিশ্চয়ই সিদ্ধান্ত নেবে।’
পেঁয়াজ সংরক্ষণের প্রাকৃতিক ও টেকসই উপায় পরীক্ষামূলকভাবে চলছে, পরিবেশ বান্ধব ঘরে রাখা হচ্ছে আপাতত।
এ উপায়ে আরও কয়েকদিন পর্যন্ত পেঁয়াজ ভালো থাকলে, এ উপায়ের আওতা ও পরিধি বাড়াতে হবে।
আরও পড়ুন :