মুন্সিগঞ্জে পদ্মার শাখা নদীতে বাল্কহেডের ধাক্কায় ট্রলার ডুবির ঘটনায় মাহিদ (৫) নামের আরও এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১০ জনে।
এদিকে সোমবার সকালে তোরান (৭) নামের আরেক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে উদ্ধারকারীরা।
সকাল ৬ টার দিকে সুবচনী বাজার এলাকা থেকে ভাসমান অবস্থায় ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এই নিয়ে আজ ওই দুর্ঘটনায় নিখোঁজ দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হলো।
স্বজনরা দাবি করেছেন এখনো নিখোঁজ রয়েছে আরও এক শিশু।
মুন্সিগঞ্জ লৌহজং ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার কয়েস আহম্মেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,
বিকাল ৫ টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে কিছুটা ভাটিতে শিশু মাহিদের মরদেহ উদ্ধার হয়। সকালে তোরান নামের আরেক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
স্বজনদের দাবি অনুযায়ী এখন আরও এক শিশু নিখোঁজ রয়েছে। নিখোঁজ ওই শিশুর সন্ধানে তল্লাশি অব্যাহত রেখেছে ফায়ার সার্ভিস, কোস্টগার্ড ও বিআইডব্লিউটিএর টিম।
লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান,
আরও এক নিখোঁজ শিশুর সন্ধানে ঘটনাস্থলে কাজ করছে উদ্ধারকারী দল।
প্রসঙ্গত, শনিবার রাত ৮ টার দিকে মুন্সিগঞ্জ লৌহজং উপজেলা খিদিরপাড়া ইউনিয়নের রসকাঠি এলাকায় পদ্মার শাখা নদীতে
বাল্কহেডের ধাক্কায় ৪৬ যাত্রী নিয়ে ডুবে যায় পিকনিকের ট্রলার।
আরও পড়ুন :