তথ্যই এখন আমাদের মূলধন হয়ে উঠছে দিনকে দিন।
আর তাই তথ্যকে নিজের আয়ত্তে রাখতে না পারলে মূলধন হারানোর ভয়।
এই সময় ব্যক্তিগত তথ্য যত বেশি গোপন রাখা যায়, তত বেশি নিরাপদ থাকা যায়।
অনেকের ব্যক্তিগত তথ্য অরক্ষিত থেকে যায়। এটি অনেক বড় ঝুঁকি।
কিছু উপায় অবলম্বন করলে এই ধরনের ঝুঁকি ও ক্ষতির আশঙ্কা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
অনলাইনে নিজের ব্যক্তিগত তথ্য জানানোর বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
যে কোন তথ্যই হুট করে দিয়ে দেয়া যাবে না।
অজ্ঞতার কারণে অনেকেই তাদের ব্যক্তিগত তথ্য উন্মুক্ত করে ফেলেন যা পরবর্তীতে বিপদের কারণ হয়।
এ জন্য অনলাইনে যেকোন প্রয়োজনে নিজের তথ্য দেয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।
নতুন কোনো বন্ধু তৈরি করার সময় একটু বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে।
বন্ধুর রূপ ধরে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে যে কোন চক্র।
অনলাইনে অপরিচিত কারও সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সতর্ক হোন।
সব কিছু না জেনে কাউকে বন্ধু বানানোর মত ভুল করবেন না।
ইমেইল কিংবা মেসেজে পাওয়া অপরিচিত কোনো লিংকে ক্লিক করার আগে সতর্ক হোন।
এটা আপনার জন্য ফাঁদও হতে পারে। কোনো ধরনের প্রলোভনেও পড়বেন না। নয়তো পরবর্তীতে আপনিই বিপদে পড়বেন।
আপনার সব অ্যাকাউন্টে টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সিস্টেম চালু করে রাখুন।
এতে কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশের চেষ্টা করলেও আপনি নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে কেনাকাটা করার অভ্যাস আছে অনেকেরই।
নিরাপদ এবং স্বীকৃত মাধ্যম থেকে কেনাকাটা করতে হবে।
অন্যথায় আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চুরি হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।
রিকভারি ইমেইল বা মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করে রাখুন।
এক্ষেত্রে বিকল্প ইমেইল এবং নিজের মোবাইল নম্বরও ব্যবহার করতে পারবেন।
এতে করে আপনার তথ্য নিরাপদ থাকবে।
যেকোনো তথ্য, ফাইল কিংবা নতুন আপডেট ডাউনলোডের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে।
উৎসের নির্ভরযোগ্যতা যাচাই করে ডাউনলোড করতে হবে। এতে করে সুরক্ষিত থাকবে আপনার তথ্য।
আপডেট করা হয়েছে এমন এন্টি-ভাইরাস ব্যবহার করার মাধ্যমে ডিভাইসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
আরও পড়ুন :