বিশিষ্ট লেখক, সমাজসেবক, রাজনীতিবিদ ও সাবেক সংসদ সদস্য পান্না কায়সারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার (৪ আগস্ট) সকালে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
পান্না কায়সারের মৃত্যুতে দেয়া শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে শহীদ বুদ্ধিজীবী পরিবারের সদস্য হিসেবে পান্না কায়সারের অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ করবে।
এ সময় তারা মরহুমার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।
নিহতের সজনরা জানান, সকাল আটটার দিকে হঠাৎ করেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন তিনি।
তার মেয়ে শমী কায়সার দ্রুত তাকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যান রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
পান্না কায়সারের প্রথম জানাজা বাদ জুমা গুলশান আজাদ মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। এরপরই মরদেহ আনা হবে তার ইস্কাটনের বাসায়।
সেখানে কিছু সময় রাখার পরে মরদেহ নেয়া হবে বারডেমের হিমঘরে। রোববার সকালে নেয়া হবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে।
সেখানে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা শেষে দাফনের জন্য নেয়া হবে বলেও জানান মরহুমার স্বজনরা।
দুপুর একটা পর্যন্ত তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে। রোববার বাদ জোহর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে তার তৃতীয় জানাজা হবে।
পরে তাকে রাজধানীর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
আরও পড়ুন :