শুক্রবার ও শনিবার ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই দুই দিনে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের মোট পাঁচজন পরীক্ষার্থী বহিষ্কার হয়েছেন।
শনিবার বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
শনিবার বহিষ্কার হওয়াদের মধ্যে মধ্যে একজন হলেন মিরপুর বাংলা স্কুল কেন্দ্রেশুক্রবার ও শনিবার ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই দুই দিনে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের মোট পাঁচজন পরীক্ষার্থী বহিষ্কার হয়েছেন।
শনিবার বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
শনিবার বহিষ্কার হওয়াদের মধ্যে মধ্যে একজন হলেন মিরপুর বাংলা স্কুল কেন্দ্রের ও অপরজন মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ছিলেন। গত শুক্রবারও তিনজন বহিষ্কার হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে দুইজন ময়মনসিংহ বিভাগে আর একজন বরিশাল বিভাগের একটি কেন্দ্র থেকে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।
এর আগে দেশের আটটি বিভাগীয় শহরে আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে স্কুল-২ ও স্কুল পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা নেয়া হয়।
এর আগে এ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানিয়েছিলো সংস্থাটি।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ভোর থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় তীব্র জলাবদ্ধতা দেখা দেয়ায় বিপাকে পড়েছিলেন লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেয়া পরীক্ষার্থীরা। অনেকে ঠিক সময়ে কেন্দ্রে উপস্থিত হতে পারেননি বলেও জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএর উপসচিব আবদুর রহমান জানান, প্রথম দিনে উপস্থিতির হার শতকরা ৭৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ বলেও জানান তিনি।
এর আগে, বন্যার কারণে সিলেট, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের কয়েকটি জেলার পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নেয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা সত্ত্বেও এনটিআরসিএ তাদের দাবি মেনে পরীক্ষা পেছানোর পথে হাঁটেনি। যথাসময়েই পরীক্ষা নিচ্ছে সংস্থাটি।
গত বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) দুপুরে এনটিআরসিএ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিয়ে সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। জবাবে এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহিল আজম বলেন, ‘আমরা যেসব কেন্দ্র নির্ধারণ করেছি, সেখানে বন্যার পানি ওঠার আশঙ্কা নেই। পরীক্ষা নেয়ার ক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতাও নেই।’
বন্যাকবলিত জেলার প্রার্থীদের ভোগান্তি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, বন্যার কবলে পড়া কিছু প্রার্থীর হয়তো শেষ সময়ে প্রস্তুতি নিয়ে শঙ্কা থাকতে পারে। এক্ষেত্রে আমরা নিরুপায়। কারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সংকট প্রকট। পাঠদান স্বাভাবিক রাখতে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ দেয়া প্রয়োজন। সেজন্য পরীক্ষা পেছানোর আর সুযোগ নেই।
উল্লেখ্য, গত ১৫ মে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হন ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন প্রার্থী। এর মধ্যে স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৬ জন, স্কুল পর্যায়ে ২ লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ২ লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জন পাস করেছেন।
এনএএন টিভির ও অপরজন মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ছিলেন। গত শুক্রবারও তিনজন বহিষ্কার হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে দুইজন ময়মনসিংহ বিভাগে আর একজন বরিশাল বিভাগের একটি কেন্দ্র থেকে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন।
এর আগে দেশের আটটি বিভাগীয় শহরে আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে স্কুল-২ ও স্কুল পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা নেয়া হয়।
এর আগে এ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানিয়েছিলো সংস্থাটি।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ভোর থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় তীব্র জলাবদ্ধতা দেখা দেয়ায় বিপাকে পড়েছিলেন লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেয়া পরীক্ষার্থীরা। অনেকে ঠিক সময়ে কেন্দ্রে উপস্থিত হতে পারেননি বলেও জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএর উপসচিব আবদুর রহমান জানান, প্রথম দিনে উপস্থিতির হার শতকরা ৭৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ বলেও জানান তিনি।
এর আগে, বন্যার কারণে সিলেট, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের কয়েকটি জেলার পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নেয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা সত্ত্বেও এনটিআরসিএ তাদের দাবি মেনে পরীক্ষা পেছানোর পথে হাঁটেনি। যথাসময়েই পরীক্ষা নিচ্ছে সংস্থাটি।
গত বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) দুপুরে এনটিআরসিএ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিয়ে সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকরা। জবাবে এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহিল আজম বলেন, ‘আমরা যেসব কেন্দ্র নির্ধারণ করেছি, সেখানে বন্যার পানি ওঠার আশঙ্কা নেই। পরীক্ষা নেয়ার ক্ষেত্রে কোনো প্রতিবন্ধকতাও নেই।’
বন্যাকবলিত জেলার প্রার্থীদের ভোগান্তি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, বন্যার কবলে পড়া কিছু প্রার্থীর হয়তো শেষ সময়ে প্রস্তুতি নিয়ে শঙ্কা থাকতে পারে। এক্ষেত্রে আমরা নিরুপায়। কারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সংকট প্রকট। পাঠদান স্বাভাবিক রাখতে দ্রুত শিক্ষক নিয়োগ দেয়া প্রয়োজন। সেজন্য পরীক্ষা পেছানোর আর সুযোগ নেই।
উল্লেখ্য, গত ১৫ মে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হন ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন প্রার্থী। এর মধ্যে স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৬ জন, স্কুল পর্যায়ে ২ লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ২ লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জন পাস করেছেন।