একটি ডিমের উৎপাদন খরচ সর্বোচ্চ ১১ টাকা তবে বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা পর্যন্ত। ডিমের দাম বাড়ায় বাজারে এসে হিমশিম অবস্থা ক্রেতাদের। বাজারে অস্থিরতা কমাতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর মাঠে নামলেও ডিমের দাম বাড়ার কারণ প্রকাশে অনীহা সংস্থাটির।
সপ্তাহখানেক ধরে অস্থির ডিমের বাজার। সপ্তাহ ব্যবধানে এক ডজন ডিমের দাম ২০ থেকে ২৫ টাকা বেড়ে ঠেকেছে ১৬৫ টাকায়।
খুচরা বিক্রেতারা জানান,
৬ থেকে ৭ দিন ধরে প্রতি ১০০ পিস লাল ডিম কিনতে খরচ হচ্ছে ১ হাজার ২০০ টাকা। আর প্রতিহালি ডিম ৪৮ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
ডিমের বাড়তি দামের বিষয়ে খামারি ও আড়তদারদের ওপর দোষ চাপিয়ে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন,
‘এখন প্রতিহালি ডিমের পাইকারি দাম ৫২ থেকে ৫৩ টাকা হওয়ায় বাধ্য হয়ে খুচরা পর্যায়ে ডিম ৫৫ টাকা হালিতে বিক্রি করতে হচ্ছে।’
‘ডিমের বাড়তি দামের কারণ খুঁজে বের করতে দিনে-রাতে খুচরা-পাইকারি-আড়তে অভিযান চালাচ্ছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর।’
‘ডিমের দাম সর্বোচ্চ ১৩ থেকে সাড়ে ১৩ টাকা হওয়া উচিত।’
‘নিশ্চয়ই সরবরাহ ব্যবস্থার কোথাও না কোথাও অতিরিক্ত মুনাফা করা হচ্ছে।’
‘খামারিদের কত টাকা মুনাফা করা উচিত এই বিষয়টি নিয়ে খামারিদের সঙ্গে সরকারের বসা উচিত।’
এদিকে, বাজার তথ্য বলছে,
’গত বছরের আগস্টেও অস্থির হয়ে উঠেছিল ডিমের বাজার। সে সময় ১৮০ টাকা পার হয়েছিলো এক ডজন লাল ডিমের দাম।’
ভিডিও নিউজটি দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন ⇒
আরও পড়ুন :