বন্ধুর সঙ্গে মনোমালিন্য হলে মন খারাপের কিছুই নেই।
অনেক সময় বন্ধুত্বের মাঝে বিরতি আসাটা ভালো।
বন্ধুত্ব এমন ধরণের সম্পর্ক যা নিয়ে আমাদের তেমন ভাবার প্রয়োজন হয় না।
সম্ভবত একে অপরের প্রতি দায়বদ্ধতা থাকে না বলেই এমনটা হয়ে থাকে।
কিন্তু সামাজিক বিশেষজ্ঞরা বিষয়টিকে ভিন্নভাবে দেখছেন।
করোনা পরিস্থিতির পরে অনেকেই একাকীত্বের সাথে পরিচিত হয়েছেন।
সকলের মধ্যেই মানসিক একাকীত্ব ও অবসাদ দেখা দিতে শুরু করেছে।
একইসঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্কেও চিড় ধরতে শুরু করেছে।
মূল সমস্যা সম্ভবত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের জন্যেই।
ফেসবুক, ইন্সটাতে স্ট্যাটাস বা ছবি আপলোড দেখে সম্পর্কের অবনতির নমুনা অনেক।
এছাড়াও বন্ধুদের হুট করে ব্লক দেওয়ার মতো ঘটনাও অনেক সমস্যার সৃষ্টি করে।
সচরাচর এই সমস্যা নিয়ে ভাবতে ভাবতেই অনেকে হতাশায় ভুগতে থাকেন।
কিন্তু এ নিয়ে হতাশার কিছু নেই। বরং আপনি চাইলেই এই সমস্যাকে ভালোভাবে মানিয়ে নিতে পারবেন।
কোনো বন্ধুর সঙ্গে মনোমালিন্য হলে যা করতে পারেন:
১.আপনার বন্ধুকে সময় দিন৷ সঙ্গে সঙ্গেই বন্ধুর প্রতি কোনো ধারণা না রেখে ভাবার চেষ্টা করুন ঝামেলাটি কোথায়।
২.বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর চেষ্টা করুন৷
অধিকাংশ ক্ষেত্রে এতে দূরত্বই বাড়ে। ফলে অভিমানগত অনুভূতি হতে পারে।
৩.দুজনের ঝগড়ার মাঝামাঝি সময়ে যোগাযোগের চেষ্টা করুন।
এতে অভিমান বা রাগ ভাঙানোর সুযোগ পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন :